Book Name:Ehsaas e Kamtri Ki Chand Wajohat Aur Ilaj
গেলেন যে, তাঁর যুগের সবচেয়ে বড় মুফতি, সবচেয়ে বড় ইমাম ও মুজতাহিদ হয়ে গেলেন। (আল খয়রাতুল হাসান, পৃষ্ঠা: ৩৭)
ইমাম বুখারী رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ ইলমে হাদীসের অনেক বড় ইমাম, তাঁর লিখিত হাদীসে পাকের প্রসিদ্ধ কিতাব বুখারী শরীফ অনেক উচ্চ মর্যাদার কিতাব, ইমাম বুখারী رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ এর বয়স মুবারক ছিলো ১০ বছর, তিনি ৭০ হাজার হাদীসে পাক মুখস্ত করে নিয়েছিলেন। (আল খয়রাতুল হিসান, পৃষ্ঠা: ৩৭)
হুযুর মুহাদ্দিসে আযম পাকিস্তান মাওলানা সর্দার আহমদ সাহেব رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ উচ্চ মর্যাদার ব্যক্তিত্ব, তিনি ইন্টারমিডিয়েট এর শিক্ষার্থী ছিলেন, একদিন লাহোরের জামে মসজিদ ওযিরখানে একটি জলসা হলো, সেই জলসায় আ’লা হযরত رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ এর শাহজাদা হুজ্জাতুল ইসলাম মাওলানা হামিদ রযা খান সাহেব رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ তাশরিফ এনেছিলেন, মুহাদ্দিসে আযম পাকিস্তান মাওলানা সর্দার আহমদ সাহেব رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ যিনি ঐসময় অল্প বয়সী ছিলেন, তিনিও সেই জলসায় অংশগ্রহন করলেন, তখন তাঁর শাহজাদায়ে আ’লা হযরত মাওলানা হামিদ রযা খান رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ এর সাক্ষাত করার ও হাত মুবারক চুম্বন করার সৌভাগ্য নসীব হলো, ব্যস অলিয়ে কামিলের যিয়ারতের বরকত ছিলো যে, মাওলানা সর্দার আহমদ সাহেব رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ এর অন্তরের দুনিয়া পরিবর্তন হয়ে গেলো, তিনি জলসার পর হুজ্জাতুল ইসলাম মাওলানা হামিদ রযা খান رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ এর খেদমতে উপস্থিত হলেন আর আরয করলেন: এখন আমার আর দুনিয়াবী ইলমের প্রতি আগ্রহ নেই, আমি ইলমী দ্বীন অর্জন করতে চাই। হুজ্জাতুল ইসলাম رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ তাঁকে নিজের সাথে বেরেলী শরীফ নিয়ে গেলেন, সেখানে তিনি ইলমে দ্বীন অর্জন করতে রইলেন, অতঃপর ঐসময়টিও আসলো যে, মাওলানা সর্দার আহমদ সাহেব رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ মুহাদ্দিসে আযম