Book Name:Ehsaas e Kamtri Ki Chand Wajohat Aur Ilaj
কানযুল ঈমান থেকে অনুবাদ: ‘যদি তোমরা কৃতজ্ঞ হও, তবে আমি তোমাদেরকে আরও অধিক দিবো।’
যাকে তাওবার তাওফিক দান করা হয়েছে, সে তাওবা কবুল হওয়া থেকে বঞ্চিত হবে না, কেননা আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন:
وَ ہُوَ الَّذِیۡ یَقۡبَلُ التَّوۡبَۃَ عَنۡ عِبَادِہٖ
(পারা ২৫, সূরা শুরা, আয়াত ২৫)
কানযুল ঈমান থেকে অনুবাদ: আর তিনিই যে তাঁর বান্দাদের তাওবা কবুল করেন।
(দুররে মানছুর, পারা: ১৩, সূরা ইব্রাহীম, আয়াতের ব্যাখ্যা: ৭, খন্ড: ৫, পৃষ্ঠা: ৯)
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
“اَلْحَمْدُ لِلّٰه” বলার অভ্যাস করুন...!
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! হীনমন্যতা থেকে বাঁচার খুবই সহজ সমাধান হলো اَلْحَمْدُ لِلّٰه বলার অভ্যাস বানিয়ে নেয়া। اَلْحَمْدُ لِلّٰه বলা মানে আল্লাহ পাকের প্রতি কৃতজ্ঞতা আর এটাকে সবচেয়ে উত্তম কৃতজ্ঞতা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। যেকোন কল্যাণকর কিছু হলে তবে এর দোয়া হলো: اَلْحَمْدُ لِلّٰه। যদি আমরা সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত শুধুমাত্র এটা চিন্তা করি যে আমার জীবনে اَلْحَمْدُ لِلّٰه বলার কতো সুযোগ রয়েছে হয়তো আমরা তা গণনা করতে পারবো না। * সকালে চোখ খুলি, এটাও একটি নেয়ামত, اَلْحَمْدُ لِلّٰه বলুন * বিছানা থেকে উঠছি, اَلْحَمْدُ لِلّٰه বলুন * পা নিরাপদ রয়েছে, জুতা পরিধান করার মনস্থির করছি, اَلْحَمْدُ لِلّٰه বলুন * দাঁড়ানোর উপত্রুম হচ্ছি, اَلْحَمْدُ لِلّٰه বলুন * হাঁটু নড়ছে অর্থাৎ হাঁটার উপযুক্ত হয়েছে, اَلْحَمْدُ لِلّٰه বলুন * কাজের জন্য বের হচ্ছি, আল্লাহ পাক তাওফিক দিয়েছেন তাইতো বের হয়েছি সুতরাং