Book Name:Shoq e Madina
দিকে দ্রুত দৌঁড়ে পৌঁছো, এ উভয় আয়াতকে সংযুক্ত করলে ফলাফল এটা বের হবে যে, কুরআনে পাক আমাদেরকে এটা শিক্ষা দিচ্ছে: হে গুনাহগার! হে মাহবুবের উম্মতরা! হে আশিকানে রাসূল! যারা নিজেদের অত্মার উপর যুলুম করেছো, একেবারে দেরী করো না! অতি শীঘ্রই আমার মাহবুবের কদমে পৌঁছে যাও! কারণ সেখানে তোমাদের ক্ষমা মিলবে। (জাওয়াহিররুল বয়ান ফি আসরারিল আরকান, ২০৪ পৃষ্ঠা)
سُبْحٰنَ الله! জানা গেলো! মদীনা মুনাওয়ারায় উপস্থিত হওয়ার জন্য তাড়াহুড়া করা কুরআনের আয়াতের শিক্ষা, তাই আমাদের উচিত যে, আমরাও যেনো মদীনা মনোওয়ারার উপস্থিত হওয়ার জন্য তাড়াহুড়া করি, যতদ্রুত সম্ভব সেখানে পৌঁছার চেষ্টা করি, যাকে আল্লাহ পাক সামর্থ্য দান করেছেন, তার উচিত মদীনা মনোওয়ারাতে হাজিরী হওয়ার জন্য একেবারে যেনো অলসতা না করি, যখন সুযোগ হয় হাযেরী দিয়ে দিই, আর যাদের সামর্থ্য নেই, যাদের নিকট ধন সম্পদ নেই, বাহ্যিক আসবাবপত্র নেই তারাও মদীনা মনোওয়ারায় হাজিরীর আগ্রহ বৃদ্ধি করুন, পবিত্র রাওযাতে হাজিরী দেওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে যান, কান্না করুন, দোয়া করুন, আগ্রহ সত্য হলে اِنْ شَآءَ الله সৌভাগ্য নসীব হয়ে যাবে।
মদীনা শরীফের হাজেরী হলো ওয়াজিবের কাছাকাছি
আলা হযরত رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ বলেন: নবী করীম صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর নূরানী রাওযার হাজিরী এবং সেখানের মাটিকে চুম্বন করার সৌভাগ্য সব মুস্তাহাব থেকে সর্বশ্রেষ্ঠ ও গুরুত্বপূর্ণ এবং ওয়াজিবের প্রায় কাছাকাছি।
(ফতোওয়ায়ে রযবীয়া, ৯/ ৫৩৮ পৃষ্ঠা)
ফেরেশতারা স্বাগতম জানায়
জযবুল কুলুবে রয়েছে শায়খ মুহাক্কিক আল্লামা আব্দুল হক মুহাদ্দিস দেহলভী رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ নকল করেন: যখন কোন মুসলমান