Book Name:Shoq e Madina
হাজিরী দিয়েছে তাদের জন্য বিশেষ সুপারিশ করা হবে, আর হাশরের ময়দানে তাদের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা করা হবে, তাদেরকে বিনা হিসাবে জান্নাতে প্রবেশ করা হবে, তারা জান্নাতের উঁচু মর্যাদা লাভ করবে, তাদেরকে আল্লাহ পাক বিশেষ দীদার দ্বারা ধন্য করবেন। মওলানা নকী আলী খাঁন رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ এর অরেকটি ঈমান উদ্দীপক উত্তর লিখেন: সেটা দেখুন! সুপারিশ কারা পাবে? কেবল মুসলমানরা পাবে, অমুসলিমরা সুপারিশের হকদার নয়। এখন একটু চিন্তা করুন! সুপারিশ প্রতিটি গুনাহগারদের জন্য রয়েছে কিন্তু কেবল তাদেরই জন্য যারা দুনিয়া থেকে ঈমান নিয়ে মৃত্যু বরণ করেছে, এখন আমাদের মধ্যে হতে কেউ আল্লাহ পাকের গোপন রহস্য সম্পর্কে অবগত নয়, আল্লাহ পাক আমাদের ঈমান নিরাপদে রাখুন, যে সব গুনাহগার তাদের গুনাহের কারণে ঈমান থেকেই বঞ্চিত হয়ে যায়, দুনিয়া থেকে চলে যাওয়ার সময় তার ঈমান ছিনিয়ে নেয়া হয়, যদি এমন হয় তাহলে এটা স্পষ্ট যে তার জন্য সুপারিশ নসীব হবে না, যদি সেই সারা জীবন আশা করে রাখে কিন্তু এখন ঈমান অবস্থায় দুনিয়া থেকে গেলো না তাহলে এখন সেই সুপারিশ থেকে বঞ্চিত তবে নবী করীম صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর দরবারে হাজিরী দিয়ে নূরানী রাওযার যিয়ারত কারীর জন্য সুসংবাদ দিয়ে ইরশাদ করেন: وَجَبَتْ لَهُ شَفَاعَتِي তার জন্য আমার সুপারিশ ওয়াজিব হয়ে যাবে।
ওয়াজিব হওয়ার অর্থ হলো: অবশ্যই পাবেই পাবে। মওলানা নকী আলী খাঁন رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ বলেন: এখন হাদীসে পাকের অর্থ এটাই হবে, যে ব্যক্তি ঈমান সহকারে নূরানী রাওযার যিয়ারত করে নেয়, اِنْ شَآءَ الله আল্লাহ পাকের হাবীব হুযুর صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم তার