Shan e Ameer Hamza

Book Name:Shan e Ameer Hamza

অতিথিদের রক্ষা করেছেন:

    শেখ সাঈদ বিন কুতুব رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ অধিকহারে হযরত আমীর হামযা رَضِیَ اللهُ عَنْہُ এর পবিত্র মাযারে উপস্থিত হতেনসাধারণত মদীনায় বসবাসরত আশিকানে রাসূলগণ ১২ রজব হযরত আমীর হামযা رَضِیَ اللهُ عَنْہُ এর পবিত্র মাযারে উপস্থিত হতেন, কিন্তু হযরত সাঈদ বিন কুতুব رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ কয়েকদিন পূর্বেই সেখানে উপস্থিত হয়ে যেতেন এবং ১২ রজব পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করতেনশেখ মুহাম্মাদ বিন আব্দুল লতিফ তাহতাম মালিকী رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ বলেন: একদিন আমিও শেখ সাঈদ رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ এর সাথে হযরত আমীর হামযা رَضِیَ اللهُ عَنْہُ এর পবিত্র মাযারে উপস্থিত হলাম, রাত্রিবেলা সবাই ঘুমিয়ে পড়ল, আমি তাদের হেফাজতের জন্য জাগ্রত রইলাম, রাত্রিবেলা আমি সেখানে একজন ঘোড়ার আরোহী দেখলাম, যিনি মাযারের চারপাশে চক্কর দিচ্ছিলেন, আমি সেই ঘোরার আরোহীকে জিজ্ঞেস করলাম, আপনি কে? তিনি বললেনঃ আমার নাম হামজা বিন আব্দুল মুত্তালিব এবং আমি তোমাদের দেখাশোনা করছি, একথা বলে হযরত আমীর হামযা رَضِیَ اللهُ عَنْہُ দৃষ্টির আড়ালে চলে গেলেন

(জামে কারামতে আউলিয়া, /১০৯)

 

 

বাবুদ দোয়া হে বেশখ জিন কা মাযারে আনোয়ার

ওহ বান্দায়ে খোদা হে হযরত আমীর হামযা

যা চেয়েছি তা পেয়েছি

    হযরত আবুল-আব্বাস মুরসি رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ বলেন: একবার আমি হযরত আমীর হামযা رَضِیَ اللهُ عَنْہُ এর পবিত্র মাযার জিয়ারত করতে বের হলাম তখন এক ব্যক্তি আমার পেছনে পেছনে চলতে লাগলো, যখন আমি পবিত্র মাযারে পৌঁছলাম, তখন পবিত্র মাযারের দরজাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে গেলআমি ভেতরে গিয়ে রিজালুল-গাইব (অর্থাৎ আউলিয়াদের মধ্য থেকে) এক ব্যক্তিকে