Book Name:Qurbani Ek Ba Maqsad Fariza
اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: مَنْ اَحَبَّ سُنَّتِی فَقَدْ اَحَبَّنِی وَمَنْ اَحَبَّنِی كَانَ مَعِیَ فِی الْجَنَّةِ অর্থাৎ যে ব্যক্তি আমার সুন্নাতকে ভালোবাসলো সে (মূলত) আমাকে ভালোবাসলো আর যে আমাকে ভালোবাসলো সে আমার সাথে জান্নাতে থাকবে।
(মিশকাতুল মাসাবীহ, ২/৫৫ পৃষ্ঠা, হাদীস:১৭৫)
সিনা তেরী সুন্নাত কা মদীনা বনে আক্বা,
জান্নাত মে পড়োছি মুঝে তুম আপনা বানানা।
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! আসুন কুরবানীর সুন্নাত ও আদব সম্পর্কে কতিপয় মাদানী ফুল শুনার সৌভাগ্য অর্জন করি। প্রথমে দুটি ফরমানে মুস্তাফা صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم লক্ষ্য করুন, ইরশাদ হচ্ছে: (১) কুরবানী দাতার কুরবানীর পশুর প্রতিটি পশমের বিনিময়ে একটি করে নেকী অর্জন হয়। (তিরমিযী, কিতাবুল আযহা, ৩/১৬২ হাদীস: ১৩৯৮) (২) ইরশাদ হচ্ছে: "যার কুরবানী করার সামর্থ্য আছে, কিন্তু কুরবানী করে না, সে যেন আমাদের ঈদগাহের নিকটবর্তী না আসে। (ইবনে মাজাহ, কিতাবুল-আযহা ৩/৫২৯, হাদীস: ৩১২৩) * প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক, স্থানীয় বাসিন্দা, মুসলমান নর-নারী যারা নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিকের উপর কুরবানী ওয়াজিব। (আলমগীরি ৫/২৯২) * যদি কারো উপর কুরবানী করা ওয়াজিব হয় কিন্তু তখন তার নিকট অর্থ না থাকে তাহলে তাকে ঋণ নিয়ে বা কিছু বিক্রি করে কুরবানী করতে হবে। (ফতোওয়ায়ে আমজাদিয়া ৩/৩১৫) * কুরবানীর পশু নিজ হাতে জবেহ করা উত্তম এবং সাওয়াবের নিয়্যতে জবাই করার সময় কুরবানী স্থলে উপস্থিত থাকাও উত্তম। (ঘোড়ার আরোহী, ১৮) * অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশুদের পক্ষ থেকে যদিওবা কুরবানী দেয়া ওয়াজিব নয় কিন্তু দেয়া উত্তম। (এক্ষেত্রে তাদের অনুমতিরও প্রয়োজন নেই)। (ঘোড়ার আরোহী, ১৪) * প্রাপ্তবয়স্ক সন্তান