Book Name:Masjid Ke Adaab
কানযুল ঈমান থেকে অনুবাদ: আর আমি ইব্রাহীম ও ইসমাঈলকে তাকিদ দিয়েছিলাম আমার ঘরকে খুব পবিত্র করো, তাওয়াফকারী, ইতিকাফকারী এবং রুকু ও সিজদাকারীদের জন্য।
প্রসিদ্ধ মুফাসসীর হাকিমুল উম্মত মুফতী আহমদ ইয়ার খাঁন رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ এই আয়াত প্রসঙ্গে বলেন: এই আয়াত থেকে জানা গেলো, মসজিদ সমূহকে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। সেখানে ময়লা ও দূর্গন্ধযুক্ত জিনিস আনা যাবে না। (নূরুল ইরফান, ১ম পারা, সূরা বাকারা, আয়াত- ১২৫)
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! অবশ্যই আমাদের সবার দায়িত্ব হলো, কুরআনের হুকুমের উপর আমল করে মসজিদে সবধরণের ময়দা ও দূর্গন্ধযুক্ত বস্তু থেকে বাঁচিয়ে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা। হাদীস শরীফের মধ্যেও আমাদের এই বিষয়ের হুকুম পাওয়া যায়। যেমনিভাবে- হযরত সায়্যিদুনা আনাস رَضِیَ اللهُ عَنْہُ থেকে বর্ণিত; হুযুর নবীয়ে রহমত, শফীয়ে উম্মত, তাজেদারে রিসালাত صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: “নিঃসন্দেহে এই মসজিদের মধ্যে ময়লা-আবর্জনা, প্রস্রাব-পায়খানার মতো কোন কিছুই জায়েয নেই। এ মসজিদ তো কুরআন তিলাওয়াত, আল্লাহ পাকের যিকির ও নামাযের জন্য।” (মুসনাদে ইমাম আহমদ, ৪/৩৮১, হাদীস- ১২৯৮৩)
অন্য আর এক জায়গায় ইরশাদ করেন: “মসজিদ নির্মাণ করো আর সেখান থেকে ধূলাবালি বের করে দাও, যে আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টির জন্য মসজিদ নির্মাণ করে, আল্লাহ পাক তার