Book Name:Masjid Ke Adaab
থাকতো। যেন যত বেশি সম্ভব এই সংক্ষিপ্ত জীবনের সুযোগে উপকার উঠিয়ে আখিরাতের চিরস্থায়ী নেয়ামত জমা করতে পারে। ইবাদতকারীদের আধিক্যতার কারণে মসজিদের বাইরে ছেলেরা খাবার পানীয়ের জিনিস বিক্রি করতো। এই ভাবেই খাবার পানীয়ের জিনিসও ইবাদতকারীদের খুব সহজেই পাওয়া যেতো। (কিমিয়ায়ে সাআদাত, ১ম খন্ড, ৩৩৯ পৃষ্ঠা) اَلْحَمْدُ لِلّٰه সেটা কেমন পবিত্র সময় ছিলো যে, মসজিদ দিন-রাত আলোকিত হয়ে থাকতো এবং হায়! আজতো মসজিদের শূন্যতা দেখে কলিজা ফেঁটে যায়। হে মৃত্যুকে বিশ্বাসকারী ইসলামী ভাই! যার সুযোগ রয়েছে, সে যেন হালাল উপার্জন, বাবা-মা, সন্তান-সন্ততি ইত্যাদির দেখাশুনা এমনকি অন্যান্য বান্দার হক আদায় করার পর যে সময়টা অবশিষ্ট থাকে, তাতে অবশ্যই দরূদ, আখিরাতের চিন্তা এবং ভালো সংস্পর্শের মধ্যে অতিবাহিত করার চেষ্টা করা উচিত।
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
হযরত সায়্যিদুনা আবু সাঈদ খুদরী رَضِیَ اللهُ عَنْہُ থেকে বর্ণিত; তাজেদারে রিসালাত, শাহানশাহে নবুয়ত, হুযুর পুরনূর صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: “যখন তোমরা কোন মসজিদে আসা যাওয়ার কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিকে দেখবে, তবে তার ঈমানের স্বাক্ষী দাও। কেননা, আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন:
اِنَّمَا یَعۡمُرُ مَسٰجِدَ اللّٰہِ مَنۡ اٰمَنَ بِاللّٰہِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ
(পারা- ১০, সূরা- তাওবা, আয়াত- ১৮)