Book Name:Khawaja Gharib Nawaz رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْه
আল্লাহ পাকের পছন্দনীয় বান্দাদের মধ্যেও অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাব, কারণ আল্লাহ পাক তাওবাকারীদেরকে ভালোবাসেন।
বাইয়াত হওয়ার মাদানী ফুল
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! আসুন, বাইয়াত হওয়া সম্পর্কে কয়েকটি মাদানী ফুল শোনার সৌভাগ্য অর্জন করি: * দুনিয়ায় কোনো নেককার ব্যক্তিকে নিজের ইমাম বানিয়ে নেওয়া উচিত, শরীয়তে তাকলীদ করে এবং তরীকতে বাইয়াত হয়ে, যাতে হাশর ভালদের সাথে হয়। (আদাবে মুর্শিদ কামিল, পৃষ্ঠা-১৩) * ঈমান হেফাজতের একটি মাধ্যম হলো কোনো মুর্শিদে কামিলের মুরিদ হওয়া। (আদাবে মুর্শিদ কামিল, পৃষ্ঠা-১২) * শায়খে জামে শরীয়তের হাতে বাইয়াত সুন্নাতে মুতাওয়ারিসা মুসলিমীন এবং এতে দ্বীন ও দুনিয়া এবং আখিরাতের অসংখ্য উপকার ও বরকত রয়েছে। (ফতোওয়ায়ে রযবীয়া ২৬/৫৭৫) * পীর আখিরাতের বিষয়গুলোর জন্য বানানো হয়, যাতে তাঁর দিকনির্দেশনা এবং বাতেনী মনোযোগের বরকতে মুরিদ আল্লাহ পাক ও রাসূল صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর অসন্তোষের কাজগুলো থেকে বেঁচে রিযায়ে রাব্বুল আনামের মাদানী কাজ অনুযায়ী নিজের দিনরাত কাটাতে পারে। (আদাবে মুর্শিদ কামিল, পৃষ্ঠা-১৩) * যে ব্যক্তি কোনো শায়খে জামে শরীয়তের হাতে বাইয়াত হয়ে গেছে, সে অন্য কারো হাতে বাইয়াত হবে না। (ফতোওয়ায়ে রযবীয়া, ২১/৫৮০) * হুযুর গাউসে পাক رَضِیَ اللهُ عَنْہُ এর মুরিদ হওয়াতে ঈমানের নিরাপত্তা, মৃত্যুর পূর্বে তাওবার তৌফিক, জাহান্নাম থেকে মুক্তি এবং জান্নাতে প্রবেশের মতো মহান উপকারিতা বিদ্যমান রয়েছে। (ফিকরে মদীনা, পৃষ্ঠা-১৬১)
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد