Book Name:Masjid Ke Adaab
অভিভাবক যদি নামাযে অংশগ্রহণ করেননি। তবে নামাযকে পুনরায় আদায় করতে পারবে এবং কবরের পাশেও জানাযার নামায আদায় করতে পারবে। আর প্রিয় নবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم তাঁর নিজ পবিত্র যুগে সকল মুসলমানের নিকটতম অভিভাবক। অতঃপর আ’লা হযরত ইমাম আহমদ রযা খাঁন رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ বলেন: পবিত্র যুগে হুযুর সায়্যিদে আলম صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم সমস্ত মুসলমানগণের অভিভাবকের মধ্যে অধিক যোগ্য ও নিকটবর্তী এবং অনেক বড় মালিক হুযুর পুরনূর صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم নিজেই। রাসূলুল্লাহ্ صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم নিজেই ইরশাদ করেন: “اَنَااَولٰی بِالْمُؤمِنِیْنَ مِنْ اَنْفُسِھِم অর্থাৎ আমি মুসলমানদের তাদের প্রাণের চেয়েও অধিক মালিক।” (মুসলিম, ৮৭৪/১৬১৯) যেই নামাযের জানাযা হুযুর পুরনূর صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم কে সংবাদ না দিয়ে অন্যান্য লোকেরা আদায় করে নিয়েছে, পুনরায় হুযুর صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ঐ নামায দ্বিতীয়বার আদায় করলেন। তবে এটা এমন যেমনি ভাবে প্রথম নামাযের জানাযা অন্য কেউ অভিভাবক ছাড়া পড়িয়েছে। নিকটবর্তী অভিভাবকের অধিকার রয়েছে তা পুনরায় আদায় করার। (ফতোওয়ায়ে রযবীয়া, ৯/২৯১ থেকে সংকলিত) এই জন্য প্রিয় নবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم উম্মে মিহজনের কবরে উপস্থিত হয়ে জানাযার নামায আদায় করলেন, আর যখন তার উত্তম আমলের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলেন, তখন সে মসজিদ পরিস্কারের উত্তম আমলটির কথা বললেন।
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! আমাদেরও মসজিদকে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা উরুরী। মসজিদ পরিস্কারকারী আল্লাহ পাকের প্রিয় হয়ে থাকে। হাদীসে পাকে বর্ণিত রয়েছে: “مَنْ اَلِفَ الْمَسجد اَ لِفَهُ اللهُ