Book Name:Ala Hazrat Aur Naiki Ki Dawat
ফিতনা ভরা এই যুগে ঈমানের অটলতা ও পরকালে বিনা হিসাবে জান্নাত নসীব করুক। اٰمین بِجاہِ خاتَمِْالنَّبِیّٖیْن صَلَّی اللہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّمَ
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
আ’লা হযরত শৈশব থেকেই মুবাল্লিগ ছিলেন
সায়্যিদী আ’লা হযরত رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ এর পবিত্র জীবনীর দিকে তাকালে প্রতীয়মান হয় যে তাঁর মধ্যে নেকীর দাওয়াত দেয়া, মন্দ থেকে বাধা প্রদান করা ও উম্মতের সংশোধনের স্পৃহা কানায় কানায় পূর্ণ ছিলো। তাঁর শৈশবের একটি ঘটনা খুব প্রসিদ্ধ। একবার ওস্তাদ সাহেব মাদরাসায় বাচ্চাদের সবক পড়াচ্ছিলেন, সায়্যিদী আ’লা হযরত رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ ও ঐ বাচ্চাদের মাঝে ছিলেন। ইতিমধ্যে এক বাচ্চা ক্লাসে প্রবেশ করলো, সে ওস্তাদকে সাহেবকে সালাম দিলো, ওস্তাদ সাহেবের মুখ থেকে নির্গত হলো- বেঁচে থাকো। তা শুনে আ’লা হযরত رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ ওস্তাদ সাহেবকে বিনয় সহকারে বললেন- শ্রদ্ধেয় ওস্তাদ! সালামের উত্তরে তো وَعَلَيْكُمُ السَّلَامُ وَ رَحْمَةُ اللهِ وَ بَرَكَاتُهٗ বলা উচিৎ।
ওস্তাদ সাহেবও ছিলেন নেককার, তিনি শিশু মুবাল্লিগ অর্থাৎ সায়্যিদী আ’লা হযরত رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ এর মুখ থেকে সংশোধনমূলক শুনে অসন্তুষ্ট তো হলেনই না বরং খুশি হয়ে নিজের প্রিয় ছাত্রকে অনেক দোয়া করলেন। (হায়াতে আ’লা হযরত, খণ্ড- ১, পৃষ্ঠা- ১০৭)
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! এখানে আমাদের জন্য একটা শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে যে - আমাদেরকেও যখন কেউ ভালো কথা বলে, বোঝায়,