Book Name:Shoq e Hajj
لَا شَوْكَةَ فِيهِ الْحَجِّ তুমি সেই জিহাদের দিকে যাও! যার মধ্যে কাঁটার আশঙ্কা নেই, অর্থাৎ হজ্ব আদায় কর।
(মু'জামে আওসাত, খন্ড ৩, পৃষ্টা ১৯০ হাদিস:৪২৮৭)
রাসূলে আকরাম صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন, حَجَّةٌ مَّبْرُوْرَةٌ خَيْرٌ مِّنَ الدُّنْيَا وَمَا فِيهَا হজ্ব মাবরুর অর্থাৎ মকবুল হজ্ব দুনিয়া এবং দুনিয়ার সবকিছুর চেয়ে উত্তম। وَ حَجَّةٌ مَّبْرُوْرَةٌ لَيْسَ لَهَا جَزَاءٌ اِلَّا الْجنَّة এবং মকবুল হজ্বের প্রতিদান শুধুমাত্র জান্নাত। (ইহইয়ায়ে উলুমু দ্বীন, খন্ড ১, পৃষ্টা ৩১৭)
মাবরুর হজ্ব বলতে সেই হজ্বকে বোঝায় যেটিতে গুনাহ পরিহার করা হয়, অথবা যে হজ্বে লৌকিকতা ও যশ খ্যাতি পরিহার করে, অথবা যে হজ্বের পরে হাজী মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত গুনাহ থেকে বেঁচে থাকে, এমন কোনো কাজ করে না যা হজ্বকে নষ্ট করে দেয়। (মিরআতুল-মানাজিহ, খন্ড ৫, পৃষ্টা ৭২৭)
হজ্বের সফরে মারা যাওয়ার ফজিলত:
প্রিয় নবী মাক্কী মাদানী মুস্তাফা صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: যে ব্যক্তি হজ্ব করতে বের হয়ে মারা গেল, তার জন্য কেয়ামত পর্যন্ত হজ্বকারীর সাওয়াব লিপিবদ্ধ করা হবে। আর যে ব্যক্তি উমরাহ করার জন্য বের হয়ে মারা গেল তার জন্য কেয়ামত পর্যন্ত উমরাহ কারীর সাওয়াব লিপিবদ্ধ করা হবে। (মুসনাদে আবি ইয়ালা খন্ড: ৫, পৃষ্টা ৪৪ হাদিস:৬৩৫০)
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস رَضِیَ اللهُ عَنْہُ বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: আল্লাহ পাক হাজীদের উপর দৈনিক ১২০টি রহমত অবতীর্ণ করেন, তন্মধ্যে ৬টি রহমত তাওয়াফকারীদের জন্য , ৪০টি রহমত কাবা শরীফের নিকট