Qurbani Ek Ba Maqsad Fariza

Book Name:Qurbani Ek Ba Maqsad Fariza

বিনিময়ে একটি করে নেকী অর্জন হয়। (তিরমিযী, কিতাবুল আযহা, ৩/১৬২ হাদীস: ১৩৯৮) (২) ইরশাদ হচ্ছে: "যার কুরবানী করার সামর্থ্য আছে, কিন্তু কুরবানী করে না, সে যেন আমাদের ঈদগাহের নিকটবর্তী না আসে। (ইবনে মাজাহ, কিতাবুল-আযহা ৩/৫২৯, হাদীস: ৩১২৩) * প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক, স্থানীয় বাসিন্দা, মুসলমান নর-নারী যারা নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিকের উপর কুরবানী ওয়াজিব। (আলমগীরি ৫/২৯২) * যদি কারো উপর কুরবানী করা ওয়াজিব হয় কিন্তু তখন তার নিকট অর্থ না থাকে তাহলে তাকে ঋণ নিয়ে বা কিছু বিক্রি করে কুরবানী করতে হবে। (ফতোওয়ায়ে আমজাদিয়া ৩/৩১৫) * অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশুদের পক্ষ থেকে যদিওবা কুরবানী দেয়া ওয়াজিব নয় কিন্তু দেয়া উত্তম। (এক্ষেত্রে তাদের অনুমতিরও প্রয়োজন নেই) (ঘোড়ার আরোহী, ১৪) * কুরবানীর পশুর বয়স: উটের বয়স পাঁচ বছর, গরু দুই বছর, ছাগল (নারী ছাগল, দুম্বা, দুম্বি ও ভেড়া উভয় লিঙ্গ) এক বছর। এর চেয়ে কম হলে কুরবানী জায়েয হবে না, বেশি বয়স হলে কুরবানী জায়েয বরং উত্তম। (বাহারে শরীয়ত ৩/৩৪০, অধ্যায় ১৫) * কুরবানীর পশু অবশ্যই ত্রুটিহীন হতে হবে, যদি সামান্য ত্রুটি (যেমন, কান ছিদ্র বা চিড়ে গেলে) থাকে তবে কুরবানী মাকরূহ হবে পক্ষান্তরে বড় ত্রুটি হলে কুরবানী হবে না। (বাহারে শরীয়ত, ৩/৩৪০, অধ্যায়: ১৫) * কুরবানীর পূর্বে পশুকে খাবার, পানি দিন, একটির সামনে অন্যটি জবাই করবেন না এবং ছুরিটি আগে থেকেই ধারালো করে নিন। পশু ফেলার পর তার সামনে ছুরি ধারালো করা উচিত নয়। (বাহারে শরীয়ত, ৩/৩৫২, অধ্যায়:৫) * সুন্নাত হিসাবে প্রচলিত হয়ে আসছে যে, জবেহকারী এবং পশু উভয়কেই কেবলার দিকে মুখ করা। (ফতোওয়ায়ে রযবিয়া, ২০/২১৬) * উত্তম হলো যদি ভালোভাবে জবাই করতে জানেন তবে নিজের