Qurbani Ek Ba Maqsad Fariza

Book Name:Qurbani Ek Ba Maqsad Fariza

    প্রিয় ইসলামী বোনেরা! হায়! যদি আমরাও নেকীর কাজের লোভী হয়ে যেতাম, আমাদের প্রিয় নবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم যিলহজ্বের প্রথম দশকে রোযা রাখতেন, হায়, আমরাও যেন প্রিয় নবী এই সুন্নতকে অনুসরণ করার জন্য নফল রোযা রাখি, নামায আদায় করি ইবাদত করি কারণ এই উপার্জন গুলোই কবর হাশরে কাজে আসবে, বাকি সব কিছু তো দুনিয়াতেই ছেড়ে যেতে হবে, তাই নেক কাজের প্রতি লোভ বৃদ্ধি করা উচিত, যিলহজ্বের প্রথম দশকে একটি নেকী ৭০০ গুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয় তাই এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করুন এবং অধিক পরিমাণে নেক কাজ করুন আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে তাঁর সন্তুষ্টিমূলক কাজে মশগুল  থাকার সামর্থ্য দান করুন

 اٰمین بِجاہِ خاتَمِْالنَّبِیّٖیْن صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم

صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب!                 صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد

যিলহজ্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত

কুরবানী কার উপর ওয়াজিব?

    প্রিয় ইসলামী বোনেরা! যিলহজ্ব মাসে উদযাপিত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতের মধ্যে একটি হল কুরবানী প্রত্যেক মুসলমান নর-নারী যারা প্রাপ্তবয়স্ক, স্থানীয় বাসিন্দা (অর্থাৎ মুসাফির নয়) এবং একই সাথে নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হয় (অর্থাৎ সাড়ে ৫২ তোলা রূপা বা তার সমপরিমাণ অর্থের মালিক হয়) তাহলে তার উপর কুরবানী ওয়াজিব (ফতোওয়ায়ে আলমগীরি: /২৯২ পৃষ্ঠা)

প্রতিটি চুলের বিনিময়ে নেকী

    হযরত যায়েদ বিন আরকাম رَضِیَ اللهُ عَنْہُ বলেন: একবার সাহাবায়ে কেরাম عَلَیْہِمُ الرِّضْوَان নববী সমীপে জিজ্ঞেস করলেন: ইয়া রাসূলাল্লাহ صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এই কুরবানী মূলত কী? প্রিয় নবী, রাসূলে হাশেমী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم বললেন, سُنَّۃُ اَبِیْکُم اِبْرَاہِیْم অর্থাৎ তোমার