Book Name:Surah Fatiha
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! আসুন! আযানের সুন্নাত ও আদব সম্পর্কে কিছু মাদানী ফুল শ্রবন করি:
প্রথমে দুটি ফরমানে মুস্তফা صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم: (১) প্রিয় নবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: সাওয়াবের উদ্দেশ্যে আযানদাতা রক্তে রঞ্জিত শহীদের মতো এবং যখন সে মারা যাবে তখন কবরে তার শরীরে কোনো পোকামাকড় ধরবে না। (মু'জামুল কবীর লিত তাবরানী, ১২/৩২২, হাদীস: ১৩৫৫৪) (২) প্রিয় নবী ইরশাদ করেন: আমি জান্নাতে গিয়েছিলাম, সেখানে মুক্তার গম্বুজ দেখেছি, তার মাটি মেশকের। জিজ্ঞেস করলাম, হে জিব্রাঈল! এগুলো কার জন্য? তিনি বললেন: আপনার صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم উম্মতের মুয়াজ্জিন ও ইমামদের জন্য। (জামেউস-সাগীর লিস সুয়ূতি, ২৫৫ পৃষ্ঠা, হাদীস: ৪১৭৯) * নবী করীম صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم একবার সফরে আযান দিয়েছিলেন এবং কালিমায়ে শাহাদাত এভাবে পড়েছিলেন, اَشْہَدُ اَ نِّیْ رَسُوْلُ الله অর্থাৎ আমি সাক্ষ দিচ্ছি যে, আমি আল্লাহ পাকের রাসূল। (ফতোওয়ায়ে রযবিয়া ৫/৩৭৫) * যে বসতির মধ্যে আযান দেওয়া হয়, আল্লাহ পাক সেদিন তার শাস্তি থেকে সে জনবসতিকে নিরাপত্তা দান করেন। (মু'জামুল কবীর, ১/২৫৭ হাদীস: ৭৬২)
ঘোষণা
আযানের অবশিষ্ট সুন্নাত ও আদব শিক্ষা শেখানোর হালকায় বর্ণনা করা হবে সুতরাং এগুলো জানার জন্য শিক্ষা শেখানোর হালকায় অবশ্যই অংশগ্রহণ করুন।
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد