Book Name:Imam Pak or Yazeed Paleed
اللهُ عَنْہُ এর ভাই, ভাতিজা, নিজের চোখের সামনে শহীদ করা হলো, ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ দায়িত্ব পালনে পিছু হটেননি, দুধের শিশু আলী আসগর رَضِیَ اللهُ عَنْہُ এর গলায় তীর চালানো হলো, ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ দায়িত্ব থেকে পিছপা হননি, শেষ পর্যন্ত কুরবান দিতে দিতে, ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ স্বয়ং নিজে শহীদ হয়েগেলেন কিন্তু তিনি তাঁর দায়িত্ব থেকে পিছপা হননি এবং দুনিয়াতে থাকা অবস্থায় তাঁর গোলামদের এই শিক্ষা দিয়ে গেছেন যে যখন দায়িত্বের বিষয় আসবে, যখন যিম্মাদারীর বিষয় আসবে, ঐসময় বাহানা বানানো হয়না, ঐসময় কুরবানী দেয়া হয়।
হে আশিকানে ইমাম হোসাইন!! এখন আমরা নিজেরা নিজেদের ব্যাপারে চিন্তা করি! আমাদের সমাজে একটি কিছু লোক রয়েছে, এরকম লোকের যারা বাহানা বানিয়ে ফরয আদায় করা থেকে দূরে থাকে। অনেকে এরকম রয়েছে যাদেরকে নামাযের দাওয়াত দেয়া হয় তো নির্লজ্জতার সাথে বলে দেয়: আমার কাপড় ঠিক নেই বিভিন্ন বাহানা বানিয়ে থাকে। কেউ বলে: এখন ব্যস্ত আছি, কাল থেকে পড়বো, জুমা থেকে শুরু করবো, এই রমযান থেকে শুরু করবো ইত্যাদি ইত্যাদি। কেউ বলে:” মাওলানা! হালাল উপার্জন করাও ইবাদত। এক দল আছে যারা রমযানের রোযা রাখে না, কেন? এজন্য যে রোযা রেখে কাজ হয় না, হজ্ব ফরয হওয়া সত্বেও হজ্ব করে না, কেন? এজন্য যে কন্যাদের হাত আগে (অর্থাৎ এদেরকে বিয়ে দিতে) হবে, সুদ লেনদেন করে থাকে এবং সেটার নাম পরিবর্তন করে বলে যে: এটা তো সুদ নয়। নেশাজনিত জিনিস খেয়ে থাকে,