Book Name:Imam Pak or Yazeed Paleed
প্রেরণ করে বারবার সংবাদ দিলো তো এখন ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ এর জন্য আবশ্যক ছিলো যে তিনি ইয়াজিদের বিরুদ্ধে আমলীভাবে অগ্রসর হওয়া, আর না হয় কূফাবাসীরা কিয়ামতের দিন এই অভিযোগ করতো যে; হে আল্লাহ পাক! আমরা ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ এর খিদমতে বারবার আরজ করেছিলাম, যেহেতু ইমাম হোসাইন তাশরিফ আনেননি তো আমরা অপারগ হয়েগেছি ও ইয়াজিদ যদিওবা জালিম ছিলো, ফাসিক ছিলো, আমাদের তার হাতে বাইয়াত হতে হয়েছে।
এজন্য
যখন শরয়ী আবশ্যক
হয়েগেলো তো ইমাম হোসাইন
رَضِیَ اللهُ عَنْہُ
ঐসময় হিকমতি আমলী
অবলম্বন করেছেন এবং কূফার অবস্থা
জানার জন্য নিজের চাচাত
ভাই ইমাম মুসলিম
رَضِیَ اللهُ عَنْہُ
কে কূফায় পাঠিয়ে
দেন।
এসব
হিকমতে আমলী অবলম্বন করার
পর ইমাম হোসাইন
رَضِیَ اللهُ عَنْہُ
কূফায় যাওয়ার উদ্দেশ্য রওয়ানা হলেন। কিন্তু আফসোস! কূফাবাসীদের কাছ থেকে বিশ্বাসঘাতকতা বের
হলো, তারা স্বয়ং
নিজেরাই চিঠি লিখে লিখে
ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ কে
কূফা ডেকে এনে
তাঁকে ইয়াজিদের বাহিনীর কাছে সোপর্দ করে
দিলো, ইমাম হোসাইন
رَضِیَ اللهُ عَنْہُ
এখনো রাস্তাই ছিলো
ইয়াজিদ বাহিনী তাঁর রাস্তা আটকে
দিল, এইভাবে ইমাম
হোসাইন رَضِیَ
اللهُ عَنْہُ কারবালা পৌঁছে
এবং দ্বীনের হেফাযত
করতে ৭২টি প্রাণ
কুরবান দেন এবং সর্বশেষ
স্বয়ং নিজেও শাহাদাতের সুধা পান করেন।
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! আমাদেরও উচিত, সত্যিকার হোসাইনী হওয়া, ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ কুরআনে করিম বুঝতেন, আমরাও কুরআনে করিম অনুধাবন করে থাকি, ইমাম হোসাইন