Book Name:Imam Pak or Yazeed Paleed
মোবারকাও অধ্যয়ন করতেন, হাদীসে মোবারকা বুঝতেন, ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ দ্বীনের হিকমত বুঝতেন, দ্বীনের পরিপূর্ণ জ্ঞান রাখতেন, এজন্য ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ এর ঈমানী চেতনা শুধুমাত্র চেতনা ছিলো না বরং ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ এর চেতনা ছিলো ঈমানী চেতনা, ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ এর শাহাদাত তো অনেক আগে থেকে লিখা ছিলো, তিনি কারবালার ময়দানে শহীদ হওয়ার ছিলো, সেটার কারণ হওয়ারই ছিলো, ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ স্বয়ং নিজের শাহাদাতের কথা জানতেন, তা সত্বেও ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ কোন মূহুর্তে হিকমতে আমলী ছেড়ে দেননি, এরকম নয় যে ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ উঠল আর কারবালার ময়দানে গিয়ে ইয়াজিদের সাথে লড়াই করতে করতে শহীদ হয়েগেছেন বরং ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ সম্পূর্ণ হিকমতে আমলী দ্বারা কাজ করেছে এবং পরিপূর্ণরুপে কুরআন ও হাদীস বুঝে সম্পূর্ণ বুদ্ধিমত্তার সহিত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং দ্বীনের উপর পরিপূর্ণ আমল করে দ্বীনের জন্য কুরবানী পেশ করেছেন।
এখন এখানে দুইটি বিষয়, এক: ইয়াজিদের বাইয়াত করা, এতে ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ একবারে সমর্থন করেননি, এক সেকেন্ডের কোটি কোটি ভাগের একভাগও ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ ইয়াজিদের বাইয়াত গ্রহণ করেননি। দুই: ইয়াজিদের বিরুদ্ধে আমলীভাবে অগ্রসর হওয়া, এতে ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ হিকমতে আমলী অবলম্বন করেছেন, অভিশপ্ত ইয়াজিদ ৬০ হিজরিতে রজব মাসের মধ্যে আসনে বসে গেলো, ইয়াজিদ মদিনা মুনাওয়ারার গভর্ণর ওয়ালিদকে চিঠি লিখে ইমাম হোসাইন رَضِیَ اللهُ عَنْہُ