হয়ে যাবে, যেমন সেই দিনের মতো, যেদিন মায়ের পেট থেকে জন্মগ্রহণ করেছিলো।  

(কানযুল উম্মাল, হরফূল হা, কিতাবুল হজ্ব ওয়াল ওমরা, আল ফসলূল আউয়াল, ৫ম অংশ, ৩/৭, হাদীস: ১১৮৩৭)

২. ইরশাদ করেন: হজ্ব করো। কেননা, হজ্ব গুনাহ সমূহকে এমনভাবে ধুয়ে দেয়, যেমন পানি ময়লাকে ধুয়ে দেয়।

(মু’জামুল আউসাত, মিন ইসমুহুল কাসিম, ৩/৪১৬, হাদীস: ৪৯৯৭)

৩. ইরশাদ করেন: যখন তোমরা কোন হাজীর সাথে সাক্ষাত করো, তখন তার সাথে সালাম ও মুসাফাহা করো এবং তাকে বলো যে, যেন নিজের ঘরে প্রবেশের পূর্বে তোমার জন্য মাগফিরাতের দোয়া করে। কেননা, তার মাগফিরাত হয়ে গেছে।  

(মিশকাতুল মাসাবিহ, কিতাবুল মানাসিক, ৩য় অধ্যায়, ১/৪৭২, হাদীস: ২৫৩৮)

৪. ইরশাদ করেন­­: যে হজ্বে যাওয়ার নিয়্যতে বের হলো, অতঃপর মারা গেলো তবে আল্লাহ পাক কিয়ামত পর্যন্ত তার জন্য হজ্ব সম্পাদন কারীর সাওয়াব লিখে দিবেন এবং যে ওমরার নিয়্যতে বের হলো, অতঃপর মারা গেলো তবে তার জন্য কিয়ামত পর্যন্ত ওমরা সম্পাদনকারীর সাওয়াব লিখা যেতে থাকবে।  

(মুসনাদে আবি ইয়ালা, মুসনাদে আবি হুরায়রা, ৫/৪৪১, হাদীস: ৬৩২৭)

صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب!                     صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد

    প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! আপনারা শুনলেন তো! আল্লাহ পাক হাজীদের প্রতি কেমন দয়া করেন যে, তাদের সকল গুনাহ ক্ষমা করে দেন, তাদের মাগফিরাতের সনদ প্রদান করেন এবং হাজীর দোয়ার বরকতে লোকদের ক্ষমা ও মাগফিরাতের দৃঢ় আশা থাকে। আর যে হজ্বের নিয়্যতে বের হলো আর পথে