Book Name:Din Raat kaise Guzarain
জন্য, নেক কাজের জন্যও রাখুন। শায়খে তরীকত, আমীরে আহলে সুন্নাত হযরত আল্লামা মাওলানা আবু বিলাল মুহাম্মদ ইলইয়াস আত্তার কাদেরী রযবী دَامَتْ بَرَکَاتُہُمُ الْعَالِیَہ বলেন: চেষ্টা করুন যে, সকালে উঠার পর থেকে নিয়ে রাতে ঘুমানো পর্যন্ত সকল কাজের সময় নির্ধারণ (Fix) করার, যেমন; এতটায় তাহাজ্জুদ, ইলমী ব্যস্ততা, মসজিদে তাকবীরে উলার সহিত জামাআত সহকারে ফজরের নামায (অনুরূপভাবে অন্যান্য নামাযও) ইশরাক, চাশত, নাশতা, উপার্জন, দুপুরের খাবার (Lunch), পারিবারিক ব্যবস্থা (Domestic Affairs), সন্ধ্যার ব্যস্থতা, উত্তম সাহচর্য, (যদি তা পাওয়া না যায় তবে একাকীত্ব উত্তম), ইসলামী ভাইদের সাথে দ্বীনি প্রয়োজনে (Religious Needs) সাক্ষাত ইত্যাদির সময় নির্ধারণ করে নিন, যারা এতে অভ্যস্থ নয়, তাদের জন্য হতে পারে শুরুতে কিছু কষ্ট হবে। অতঃপর যখন অভ্যস্থ হয়ে যাবে তখন এর বরকত (Benefits) নিজেই দেখতে পাবেন। اِنْ شَآءَ الله (অমূল্য রত্ন, ২১-২২ পৃষ্ঠা)
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! প্রত্যেকের ব্যস্ততা আলাদা আলাদা হয়ে থাকে, এর জন্য প্রত্যেকের উচিৎ যে, নিজের অবস্থা (Situations), ব্যস্ততা ইত্যাদির অনুযায়ী নিজের শিডিউল বানান, তবে আমরা আমাদের দুনিয়াবী ব্যস্ততার পাশাপাশি বেশি থেকে বেশি আখিরাতের প্রস্তুতি কিভাবে করতে পারি? এ সম্পর্কীত কয়েকটি মাদানী ফুল উপস্থাপন করছি:
(১) জামাআত সহকারে নিয়মিত নামায পড়ুন!
প্রথম মাদানী ফুল হলো যে, পাঁচ ওয়াক্ত নামায মসজিদে জামাআত সহকারে আদায় করার অভ্যাস (Routine) গড়ুন! নামায হলো সর্বপ্রথম ফরয, আলা হযরত ইমামে আহলে সুন্নাত, শাহ