Waham Aur Badshaguni

Book Name:Waham Aur Badshaguni

পরস্পর সংঘর্ষ হলে মনে করা হয় ঘরে ঝগড়া-বিবাদ লেগে যাবে। * যখন মেঘে বিদ্যুৎ চমকাতে থাকে, যদি তখন বড় সন্তানটি বাইরে আসে, তবে মনে করা হয় তার উপরই বিদ্যুৎ পতিত হবে। * বাচ্চার দাঁত যদি উল্টা উঠে, তবে মামাদের নিকট সেই সন্তান বোঝা স্বরূপ মনে করা হয়। * ছোট শিশু যদি কারো পায়ের নিচ দিয়ে চলে আসে, তাহলে মনে করা হয় যে, তার দৈহিক গড়ন ছোট-খাট রয়ে যাবে। * শায়িত বাচ্চার উপর দিয়ে কেউ ডিঙ্গিয়ে গেলেও মনে করা হয় তার দৈহিক গড়ন ছোট-খাট রয়ে যাবে। * মাগরিবের পরে দরজার পাশে বসা উচিত নয়। কেননা, বিপদাপাদ চলাচল করতে থাকে। * ভূমিকম্প চলাকালে পালাবার সময় কেউ যদি মাটিতে পড়ে যায়, তবে সে বোবা হয়ে যাবে। * রাতের বেলায় আয়না দেখলে চেহারায় ভাঁজ পড়ে যাবে। * আঙ্গুল মটকালে অমঙ্গল আসে। * সূর্যগ্রহণকালে গর্ভবতী মহিলা ছুরি দিয়ে কিছু কাটা-কুটি করে না, কারণ এতে জন্ম হলে তার হাত অথবা পা কাটা বা ছিড়া হবে। * নবজাতকের কাপড়-চোপড় ধুয়ে নিংড়ানো যাবে না, কারণ এতে শিশুর দেহে ব্যথা সৃষ্টি হবে। * কখনো সংখ্যাকেও (Numbers) অশুভ মনে করা হয় (বিশেষ করে ইউরোপীয় দেশে যারা বসবাস কারীরা), এই কারণেই বড় বড় দালানে ১৩ নম্বরের তলা (ফ্লোর) হয় না (১২ তলার পরবর্তী তলাকে ১৪ নম্বর সাব্যস্ত করা হয়), অনুরূপ তাদের হাসপাতালগুলোতেও ১৩ নম্বরের (Room) সিট বা রুম থাকে না। কেননা, তারা এই নম্বরটিকে অশুভ মনে করে। * মাগরিবের আযানের সময় সবগুলো লাইট জ্বালিয়ে দিতে হয়। নয়তো বালা-মুসিবত অবতীর্ণ হবে। বর্ণনাকৃত কুসংস্কারগুলো