নিকট কোন জীবিকা চাই না; আমি তোমাকে জীবিকা দেবো; অতএব শুভ পরিণাম খোদা ভীরুদের জন্য।

(মুয়াত্তা ইমাম মালেক, ১/১২৩, হাদীস ২৬৫)

صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب!                     صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد

প্রিয় নবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর বাণীতে ওমরের ফযীলত

    প্রিয় ইসলামী বোনেরা! আমীরুল মুমিনিন হযরত ওমর ফারুকে আযম رَضِیَ اللهُ عَنْہُ এর মহত্ব ও শানের একটি দিক হলো যে, তিনি ঐ সকল সৌভাগ্যবান সাহাবায়ে কিরামের عَلَیْہِمُ الرِّضْوَان  অন্তর্ভূক্ত, যাঁদের ফযীলত ও শানে প্রিয় নবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর বাণী বিদ্যমান। রাসূলে পাক صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর দরবার থেকে তিনি অসংখ্য ফযীলত লাভ করেন, যাতে তাঁর সাথে আর কেউ অংশীদার নেই। আসুন! আমরাও সেই ফযীলত থেকে কিছু শুনি:

    * নবী করীম صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم তাঁকে স্বয়ং ইলম দান করেন। (বুখারী, ২/৫২৫, হাদীস ৩৪৮১) * তাঁর খেলাফত কালের শক্তি বয়ান করেছেন। (বুখারী, ২/৫২৫, হাদীস ৩৪৮২) * শয়তান, আমীরুল মুমিনিন হযরত ওমর رَضِیَ اللهُ عَنْہُ কে দেখে নিজের পথই পরিবর্তন করে নেয়। (বুখারী, ২/৫২৬, হাদীস ৩৪৮৩) * তিনি নবী না হওয়ার পরও নবীদের মতো কথা বলতেন। (বুখারী, ২/৫২৮, হাদীস ৩৪৮৯) * নবীয়ে করীম صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم তাঁর ইসলাম কবুলের জন্য দোয়া করেছেন। (তিরমিযী, ৫/৩৮৩, হাদীস ৩৭০৩) * তাঁর ইসলাম কবুলে আসমানবাসীরাও খুশি উৎযাপন করে। (ইবনে মাজাহ, ১/৭৬, হাদীস ১০৩) * রাসূলে পাক صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ