Farooq e Azam Ki Aajizi o Sadgi

Book Name:Farooq e Azam Ki Aajizi o Sadgi

খেদমত করেছেন * তাঁর খেলাফতকাল ইসলামের উত্তম যুগ বলে গন্য করা হয়, যা দ্বীনদারী ন্যায় বিচারের যুগ ছিলো * তিনি জ্ঞান প্রজ্ঞার প্রদীপ ছিলেন * ইসলামের গর্ব (Proud) ছিলেন * একজন অবিস্মরণীয় অঙ্গিকারাবদ্ধ ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন মোটকথা আমীরুল মুমিনিন হযরত ওমর ফারুকে আযম رَضِیَ اللهُ عَنْہُ এর বৈশিষ্ট্য খেদমত অনেক বেশি ছিলো তাঁর জীবনির ব্যাপারে আরো জানতে মাকতাবাতুল মদীনার কিতাব ফয়যানে ফারুকে আযমঅধ্যয়ন করুনاَلْحَمْدُ لِلّٰه এই মহান কিতাবটি ২খন্ডে ছাপানো হয়েছেআজই এই কিতাবটি মাকবাতুল মদীনার স্টল থেকে উপযুক্ত মূল্যে সংগ্রহ করে নিজেও এর অধ্যয়ন করুন এবং অপর ইসলামী বোনকেও এর উৎসাহ দিন

 

পরিবারের সদস্যদের নামাযের জন্য জাগাতেন

    হযরত ইবনে ওমর رَضِیَ اللهُ عَنْہُ থেকে বর্ণিত, তাঁর সম্মানিত পিতা হযরত ফারুকে আযম رَضِیَ اللهُ عَنْہُ রাতে উঠে নামায আদায় করতেন, এরপর যখন রাতের শেষ সময় আসতো তখন নিজের পরিবারের সদস্যদের জাগাতেন যে, নামায পড়ো অতঃপর এই আয়াতে মুবারাকা তিলাওয়াত করতেন:

وَ اْمُرْ اَهْلَكَ بِالصَّلٰوةِ وَ اصْطَبِرْ عَلَیْهَاؕ-لَا نَسْــٴَـلُكَ رِزْقًاؕ-نَحْنُ نَرْزُقُكَؕ-وَ الْعَاقِبَةُ لِلتَّقْوٰى(۱۳۲)

(পারা ১৬, ত্বহা, আয়াত ১৩২)

ানযুল ঈমান থেকে অনুবাদ: আর নিজের পরিবারবর্গকে নামাযের আদেশ দাও এবং নিজেও সেটার উপর অবিচল থাকো। আমি তোমার