Asmani Kitabain Aur Farooq e Azam

Book Name:Asmani Kitabain Aur Farooq e Azam

اَلْحَمْدُ لِلّٰہِ رَبِّ الْعٰلَمِیْنَ وَ الصَّلٰوۃُ وَالسَّلَامُ عَلٰی سَیِّدِ الْمُرْسَلِیْنَ ط

اَمَّا بَعْدُ فَاَعُوْذُ بِاللّٰہِ مِنَ الشَّیْطٰنِ الرَّجِیْمِ ط  بِسْمِ اللہِ الرَّحْمٰنِ الرَّ حِیْم ط

اَلصَّلٰوۃُ وَ السَّلَامُ عَلَیْكَ یَا رَسُولَ اللہ                                                                                    وَعَلٰی اٰلِكَ وَ اَصْحٰبِكَ یَا حَبِیْبَ اللہ

اَلصَّلٰوۃُ وَ السَّلَامُ عَلَیْكَ یَا نَبِیَّ اللہ                                                     وَعَلٰی اٰلِكَ وَ اَصْحٰبِكَ یَا نُوْرَ اللہ

نَـوَیْتُ سُنَّتَ الاعْتِکَاف  

 (অর্থাৎ আমি সুন্নাত ইতিকাফের নিয়্যত করলাম)

     প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! যখনই মসজিদে প্রবেশ করবেন, মনে করে নফল ইতিকাফের নিয়্যত করে নিনকেননা, যতক্ষণ মসজিদে থাকবেন, নফল ইতিকাফের সাওয়াব অর্জিত হতে থাকবে এবং সাধারণভাবে মসজিদে পানাহারও জায়িয হয়ে যাবেইতিকাফের নিয়্যতও শোধুমাত্র পানাহার বা ঘুমানোর জন্য যেনো না হয় বরং এর উদ্দেশ্য যেনো আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টির জন্যই হয়ফতোওয়ায়ে শামীতে বর্ণিত রয়েছে: যদি কেউ মসজিদে পানাহার বা ঘুমাতে চায় তবে ইতিকাফের নিয়্যত করে নিন, কিছুক্ষণ আল্লাহ পাকের যিকির করুন অতঃপর যা ইচ্ছা করুন (অর্থাৎ এবার চাইলে পানাহার বা ঘুমাতে পারেন)

দরূদ শরীফের ফযীলত

                                                عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ قَالَ(رَسُوْلُ الله) اِنَّ جِبْرِیْلَ اَتَانِیْ  فَقَالَ مَنْ صَلَّی عَلَیْكَ مِنْ اُمَّتِكَ وَاحِدَۃً صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ عَشَرًا وَرَفَعَہُ بِھَا عَشَرَ دَرَجَاتٍ۔

    হযরত ওমর ফারুকে আযম رَضِیَ اللهُ عَنْہُ থেকে বর্ণিত যে নবী করীম صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: নিঃসন্দেহে এখন আমার কাছে জিব্রাঈল عَلَیْہِ السَّلَام অসলেন এবং আরজ করেন: ইয়া রাসূলাল্লাহ صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم! আপনার যে কোন উম্মত আপনার প্রতি একবার দরূদ শরীফ পাঠ করবে আল্লাহ পাক তার উপর ১০ টি রহমত অবতীর্ণ করবেন এবং ১০টি পদমর্যাদা বৃদ্ধি করে দিবেন (মুজামুল আওসাত, /৬৪, হাদীস: ৬৬০২)

صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب!           صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد