Qurbani Ek Ba Maqsad Fariza

Book Name:Qurbani Ek Ba Maqsad Fariza

থাকে দুনিয়াতে তাদের উপর যে বিপদ-আপদ আসে তাতে ধৈর্য ধারণ করে, নামায প্রতিষ্ঠা করে এবং মহান আল্লাহ পাকে  প্রদত্ত রিযিক থেকে দান সদকা করে

(তাফসীরে সিরাতুল জিনান, পারা: ১৭ সূরা হজ্ব, আয়াত ৩৫, /৪৪৩ পৃষ্ঠা)

    প্রিয় ইসলামী বোনেরা! ভাবনার বিষয় হলো! আমাদের ঘরে কুরবানী তো করি, দামী দামী পশু ক্রয় করে প্রবল আগ্রহের সাথে কুরবানী করা হয়, কিন্তু একটু ভাবুন তো! আমাদের মধ্যে জান্নাতের সুসংবাদ পাওয়ার অধিকারী কয়জন রয়েছে? আল্লাহ পাকে জিকিরকারী, আল্লাহ পাকে জিকির শুনে আন্দোলিত ব্যক্তি, খোদাভীতির কারণে প্রকম্পিত ব্যক্তি, নামায আদায়কারী, আল্লাহ পথে মন খুলে দান সদকা কারী কয়জন রয়েছে?

    হায় আফসোস! আমরা তো কুরবানী করি, এটাও অনেক মহৎ কাজ, নেক কাজ, যার উপর কুরবানী ওয়াজিব তাকে কুরবানী করতেই হবে, কুরবানী করা ব্যতীত দায়মুক্ত হওয়া যাবে না কিন্তু কুরবানীর আসল উদ্দেশ্য কী? কুরবানী আমাদের কি শিক্ষা দেয়? কবে আমরা এই লক্ষ্য পূরণ করবো?

সুন্নাতে ইব্রাহীমি আদায় করুন

    প্রিয় ইসলামী বোনেরা! কুরবানী সুন্নাতে ইব্রাহীম, এটা নিয়েই আমরা একটু চিন্তা ভাবনা করি, হযরত ইব্রাহীম عَلَیْہِ السَّلَام এর পবিত্র ধরন কি ছিল? তার জীবনী আমাদের কি শেখায়? হযরত ইব্রাহীম عَلَیْہِ السَّلَام এর বয়স যখন বছর, তখন আল্লাহ পাক তাঁকে বলেন:

 

اَسۡلِمۡ ۙ

(পারা , সূরা বাকারা, আয়াত ১৩১)

কানযুল ঈমান থেকে অনুবাদ: আনুগত্য করো