Khof e Khuda Me Ronay Ki Ahmiyat

Book Name:Khof e Khuda Me Ronay Ki Ahmiyat

খোদাভীতিতে ক্রন্দনকারীকে ক্ষমা করা হবে

    হযরত আনাস رَضِیَ اللهُ عَنْہُ থেকে বর্ণিত যে, রাসূলে আকরাম صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: যে ব্যক্তি আল্লাহ পাকের ভয়ে কাঁদে, আল্লাহ পাক তাকে ক্ষমা করে দেন (ইবনে আদী, /৩৯৬)

কাঁদার চিকিৎসা উপকারিতা

    প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, কাঁদারও অনেক উপকারিতা রয়েছে

    আসুন! অশ্রু প্রবাহিত করার কিছু চিকিৎসা উপকারিতা শুনি: * বিশেষজ্ঞদের মতে, পানি যা অশ্রু রূপে চোখ থেকে বের হয়, তা চোখ থেকে বের হওয়া অন্যান্য পানি থেকে ভিন্ন হয় * গবেষণায় জানা গেছে যে, প্রত্যেক ব্যক্তির সপ্তাহে কমপক্ষে একবার পনের (১৫) মিনিট কাঁদা উচিত * সপ্তাহে একবার কাঁদা মস্তিষ্কের কার্যকারিতার উপর ভালো প্রভাব ফেলে * বিশেষজ্ঞরা বলেন যে, অশ্রু মানুষের শরীরে বিদ্যমান কোলেস্টেরল (Cholesterol) কমায় * ভারাক্রান্ত হৃদয়ে প্রবাহিত অশ্রু মানসিক চাপ দূর করে, যা উচ্চ রক্তচাপ (Blood pressure), সুগার (Sugar) এবং হৃদরোগ (Heart diseases) প্রতিরোধ করে * অশ্রু আটকানোর কারণে চোখে ডিহাইড্রেশন হয়, যার ফলে দৃষ্টিশক্তি দুর্বল হয়, পক্ষান্তরে সপ্তাহে একবার কাঁদার ফলে দৃষ্টিশক্তি উন্নত হয় * গবেষণায় এটাও জানা গেছে যে, অশ্রু রূপে যে পানি চোখ থেকে বের হয়, তাতে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক উপাদান থাকে এই ধরনের অশ্রু অত্যন্ত অল্প পরিমাণেও ঝরানো হলে, তার ফলে ধমনীতে রক্ত ​​জমাট বাঁধার প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায় এবং ত্বকের রোগ (Skin diseases) থেকে মুক্তি পাওয়া যায় (বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত)