Book Name:Nigahon ke Hifazat kijiye
চেহারা) দেখা থেকে নিষেধ করা হবে। তবে সাক্ষী ও বিচারকের জন্য প্রয়োজনের ভিত্তিতে তাদের জন্য তাকানো জায়িয।
(পর্দার ব্যাপারে প্রশ্নোত্তর, পৃ. ৩০)
মনে রাখবেন! একজন মুসলমানের জন্য এই বিষয়টি জানা জরুরি যে, ইসলাম তাকে কোন কোন নারীর সাথে পর্দা করার হুকুম দিয়েছে এবং কোন কোন নারীর সাথে পর্দা না করার অনুমতি দিয়েছে। আসুন শুনি, পুরুষের কোন কোন নারীর সাথে পর্দা করতে হয়?
আমীরে আহলে সুন্নাত دَامَتْ بَرَکَاتُہُمُ الْعَالِیَہ বলেন: পুরুষের তার মামী, চাচী, খালা, ভাবী এবং তার স্ত্রীর বোন ইত্যাদি আত্মীয়দের সাথে পর্দা রয়েছে। পাতানো ভাই-বোন, পাতানো মা-ছেলে এবং পাতানো বাবা-মেয়ের মধ্যেও পর্দা রয়েছে। এমনকি পালক সন্তান (যখন সে পুরুষ ও নারীর বিষয় বুঝতে শুরু করে) তার সাথেও পর্দা রয়েছে। তবে দুধের সম্পর্কে পর্দা নেই, যেমন; দুধ-মা-পুত্র এবং দুধ-ভাই-বোনের মধ্যে পর্দা নেই। (কারবালার রক্তিম দৃশ্য, পৃ. ৩৩)
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! দৃষ্টির হেফাযতের বিষয়ে যদি আমরা আল্লাহওয়ালাদের জীবন অধ্যয়ন করি, তাহলে আমরা উপদেশের অনেক মাদানী ফুল পাব। যেমন; এই মহান ব্যক্তিরা শরয়ী হুকুমের অনুসারী ছিলেন, আপাদমস্তক লজ্জার মূর্ত-প্রতীক) ছিলেন, অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের পাশাপাশি চোখের হেফাযতের বিষয়েও তাদের প্রবল মাদানী মানসিকতা তৈরি হয়ে যেত। তারা না-মুহরিমের সাথে কথা বলা তো দূরের কথা, তাদের দিকে তাকানো থেকেও নিজেদের বাঁচিয়ে রাখতেন। আসুন, উৎসাহ গ্রহনার্থে ৩টি ঈমান উদ্দীপক ঘটনা শুনি এবং নিয়ত