পতাকা লাগাবেন না এতে ট্রাফিক সিস্টেম বিঘ্নিত হবে। পতাকা লাগানোর জন্য ফুটপাথ খুঁড়বেন না। খবরদার! গলি বা অন্য কোথাও এ ধরণের সাজ-সজ্জা করবেন না, যাতে মানুষের চলাচলের পথ সংকীর্ণ হয় এবং তাদের অধিকার খর্ব হয় ও তারা মনক্ষুন্ন হয়। (মনে রাখবেন! এ আলোকসজ্জার জন্য বিদ্যুৎ চুরি করা হারাম। তাই এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে বৈধ পন্থায় বিদ্যুতের ব্যবস্থা করুন।)

মাশরিক ও মাগরিব মেঁ এক এক, বামে কাবা পর ভী এক

নসব পরচম হো গয়া আহলান ওয়া সাহলান মারহাবা

    (৭) প্রত্যেক ইসলামী ভাই সাধ্যমত “মাকতাবাতুল মদীনা” হতে প্রকাশিত দ্বীনি কিতাব ও রিসালা ও মাদানী ফুল সম্বলিত বিভিন্ন লিফলেট জুলূসে মীলাদে বণ্টন করুন। এভাবে সারা বছর নিজের দোকান ইত্যাদিতে রিসালা বণ্টনের ব্যবস্থা করে নেকীর দা’ওয়াতের সাড়া ফেলে দিন। বিয়ের দাওয়াত ও ঈসালে সাওয়াবের ইজতিমায় এবং ঈসালে সাওয়াবের উদ্দেশ্যে রিসালা বণ্টনের ব্যবস্থা করুন আর অন্যদেরও উৎসাহিত করুন। সবাই সাপ্তাহিক রিসালা পাঠ করার বা শোনার সৌভাগ্য অর্জন করুন এবং প্রতি বছর ১২ মাসের জন্য “মাসিক ফয়যানে মদীনা” বুকিং দিন।

চার সূ রহমতোঁ কী হাওয়ায়েঁ চলীঁ, হো গয়ী জিস সে সারী ফাযা দিলনশীঁ

মুসকুরাও সভী আ গয়ে হেঁ নবী, গম কে মারো তুমহারী খুশী কে লিয়ে

    (৮) “জশনে বিলাদতের ১২টি মাদানী ফুল” লিফলেটটি সম্ভব হলে ১১২টি করে অথবা কমপক্ষে ১২টি করে আরো সম্ভব হলে “বসন্তের প্রভাত” রিসালা ১২টি “মাকতাবাতুল মদীনা” থেকে কিনে বণ্টন করুন। বিশেষত তা ঐ সকল সংগঠনের নেতৃস্থানীয় লোকেদের কাছে পৌঁছে দিন যারা রবিউল আউয়াল শরীফে আলোকসজ্জা, নাত মাহফিল ও জুলুসে মীলাদের আয়োজন করে। রবিউল আউয়াল শরীফে কোন সুন্নী আলিম বা মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, খাদিমের কিছু না কিছু আর্থিক খেদমত করুন। যদি সৌভাগ্য হয় এই খিদমত প্রতিমাসে চালু রাখুন। বিয়ের সময় কার্ডের সাথে মাকতাবাতুল মদীনার দ্বীনি রিসালা সংযুক্ত করে দিন। ঈদ কার্ডের বদলে দ্বীনি কিতাব ও রিসালা দেওয়ার রেওয়াজ চালু করুন, যাতে করে যে টাকা খরচ হবে তাতে যেন দ্বীনেরও উপকার হয়। আনন্দ ও শোকের