অনুষ্ঠানে আপনার এলাকার মাকতাবাতুল মদীনার সাথে যোগাযোগ করে স্টল বসান এবং মেহমানদের মাঝে সাধ্যমত ইসলামী কিতাব ও রিসালা ফ্রি বণ্টন করুন।

বিলাদতে শাহে দীঁ হার খুশী কি বাইস হে

হাজার ঈদ সে ভারী হে বারাভীঁ তারীখ

    (৯) শহর, গ্রাম, ওয়ার্ড, ইউনিয়ন ইত্যাদি পর্যায়ে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেক নিগরান ১২ দিন পর্যন্ত প্রতদিন বিভিন্ন মসজিদে আজিমুশশান সুন্নাতে ভরা ইজতিমার আয়োজন করুন। বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের বাসস্থান, আশিকানে রাসূলের দোকান, মার্কেট, কারখানা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রভৃতিতেও এই ইজতিমা করুন।

লব পর না’তে রাসূলে আকরাম, হাথোঁ মেঁ পরচম

দিওয়ানা সরকার কা কিতনা পিয়ারা লাগতা হে

    (১০) ১১ রবিউল আউয়াল সন্ধ্যায় নয়তো ১২ রবিউল আউয়াল রাতে ভালো ভালো নিয়্যত সহকারে গোসল করুন। যদি সম্ভব হয় সকল ঈদের সেরা ঈদের সম্মানার্থে সাদা পোশাক, পাগড়ি, সরবন্দ, টুপি, মাথার উপর সাদা চাদর, পর্দার উপর পর্দা করার চাদর, মিসওয়াক, পকেট রুমাল, জুতা, তাসবীহ, আতরের শিশি, হাতঘড়ি, কলম, কুফলে মদীনা প্যাড, ইত্যাদি সম্ভব হলে নিজের ব্যবহারের প্রত্যেক জিনিস নতুন কিনে নিন। (মিলাদ শরীফ ও অন্যান্য বরকতময় মজলিশের জন্য গোসল করা মুস্তাহাব। দেখুন নামাযের আহকাম, ১১৫ পৃষ্ঠা।

আয়ী নয়ী হুকুমত সিক্কা নয়া চলে গা

আলম নে রঙগ বদলা, সুবহে শবে বিলাদত

    (১১) ১২ তারিখ রাত ইজতিমায়ে মিলাদে অতিবাহিত করে সুবহে সাদিকের সময় নিজের হাতে মাদানী পতাকা তুলে দরূদ ও সালাম পড়ে অশ্রুসিক্ত নয়নে সুবহে বাহারাঁ বা বসন্তের প্রভাতকে অভ্যর্থনা জানান। ফযরের নামায শেষে সালাম দেওয়ার পর ঈদ মোবারক বলে একে অপরের সাথে খুশি মনে সাক্ষাত করুন, আর সারাদিন ঈদের মোবারকবাদ পেশ করুন এবং ঈদ উপলক্ষে সাক্ষাৎ করুন।

ঈদে মিলাদুন্নবী তো ঈদ কী ভী ঈদ হে

বিল ইয়াকীঁ হে ঈদে ঈদাঁ ঈদে মিলাদুন্নবী