Book Name:Imam Jafar Sadiq Ki Betay Ko Nasihat
সীনা তেরী সুন্নাত কা মদীনা বনে আক্বা
জান্নাত মে পড়োসী মুঝে তুম আপনা বানানা
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! আসুন! আযানের সুন্নাত ও আদবের ব্যাপারে কিছু মাদানী ফুল শুনার সৌভাগ্য অর্জন করি। প্রথমে প্রিয় নবী, রাসূলে আরবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর দু’টি বাণী শ্রবণ করুন:
(১) ইরশাদ হচ্ছে: সাওয়াবের উদ্দেশ্যে আযান প্রদানকারী ঐ শহীদের মতো, যে রক্তে রঞ্জিত এবং যখন মৃত্যুবরণ করবে কবরে তার শরীরে পোকা পড়বে না। (আল মু’জামুল কবীর, ১২/৩২২, হাদীস ১৩৫৫৪)
(২) ইরশাদ হচ্ছে: আমি জান্নাতে গেলাম, তাতে মুক্তোর গম্ভুজ দেখলাম, এর ভূমি হলো মুশকের, জিজ্ঞাসা করলাম: হে জিব্রাঈল! এটি কার জন্য? আরয করলো: আপনার উম্মতের মুয়াজ্জিন ও ইমামদের জন্য।
(আল জামেউস সগীর লিস সুয়ূতী, ২৫৫ পৃষ্ঠা, হাদীস ৪১৭৯)
* নবী করীম, রউফুর রহীম صَلَّی اللهُ
عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم সফরে
একবার আযান দিয়েছিলেন এবং শাহাদতের বাক্য এভাবে বলেন: اَشْہَدُ اَ نِّیْ
رَسُوْلُ الله (আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আমি আল্লাহর রাসূল)। (ফতোয়ায়ে রযবীয়া, ৫/৩৭৫)
* যেই বসতীতে আযান দেয়া
হয়, আল্লাহ পাক আপন আযাব থেকে
সেইদিন তাতে নিরাপত্তা প্রদান করেন। (আল মু’জামুল কবীর লিত তাবারানী, ১/২৫৭, হাদীস ৭৪৬) * পাঁচ ওয়াক্ত ফরয নামায, এতে জুমাও অন্তর্ভূক্ত, যখন জামাআত সহকারে প্রথম তাকবীরের সাথে মসজিদে সময় মতো নামায আদায় করা হয় তখন তার জন্য
আযান সুন্নাতে মুয়াক্কাদা এবং এর হুকুম ওয়াজিবের মতো যে, আযান দেয়া না হলে তবে সকলেই গুনাহগার
হবে।
(আল ফাতাওয়াল হিন্দিয়া, কিতাবুস সালাত, ১/৫৩)
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
আযানের অবশিষ্ট মাদানী ফুল তরবিয়্যতি হালকায় বর্ণনা করা হবে, অতএব তা জানার জন্য তরবিয়্যতি হালকায় অবশ্যই অংশগ্রহণ করুন
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد