হাদীসও শরীয়তের আহকামের একটি মৌলিক উৎস। (মুনতাখাব হাদীসেঁ, পৃষ্ঠা ৭) ó হাদীসের নির্দেশনা ছাড়া ঐশী আহকামের বিস্তারিত জানা এবং কুরআনের আয়াতের উদ্দেশ্য ও মর্ম বোঝা সম্ভব নয়। (মুনতাখাব হাদীসেঁ, পৃষ্ঠা ৭) ó অনেক কুরআনের আহকাম এমন রয়েছে যেগুলোর সংক্ষিপ্ততার ব্যাখ্যা হাদীস দ্বারা করা হয়। (মুনতাখাব হাদীসেঁ, পৃষ্ঠা ৭) ó কুরআনে মাজীদের পর শরীয়তের আহকামের দলিল হিসেবে হাদীসেরই স্থান। (মুনতাখাব হাদীসেঁ, পৃষ্ঠা ২৬) ó কুরআনে মাজীদ ও হাদীস উভয়ই ইসলাম ধর্মের মৌলিক ভিত্তি এবং শরীয়তের আহকামের শক্তিশালী দলিল। (মুনতাখাব হাদীসেঁ, পৃষ্ঠা ২৬) ó রাসূলের হাদীসের উপর ঈমান আনা ছাড়া কেউ কুরআনের অর্থ ও তাৎপর্য সঠিকভাবে বুঝতে পারে না, ইসলাম ধর্মের উপর আমলও করতে পারে না। (মুনতাখাব হাদীসেঁ, পৃষ্ঠা ৩০) ó ইসলামে কালামুল্লাহ (কুরআন) এরপর কালামে রাসূলুল্লাহ (হাদীস) এর স্থান। (মিরআতুল মানাজীহ, ১/২) ó প্রত্যেক মানুষের উপর হুযুর عَلَیْہِ السَّلَام এর আনুগত্য করা ফরয এবং এই আনুগত্য হাদীস ও সুন্নাহ জানা ছাড়া অসম্ভব। (মিরআতুল মানাজীহ, ১/৯) ó হাদীস অস্বীকার করার পর কুরআনের উপর ঈমানের দাবি নিছক বাতিল। (নুযহাতুল ক্বারী, ১/৬৩) ó যতক্ষণ পর্যন্ত এটা জানা না যায় যে, এটি সত্যিই সম্মানিত হাদীস, ততক্ষণ পর্যন্ত বর্ণনা করবেন না। (ফয়যানে ফারূকে আ'যম, ২/৪৫১) ó আল্লাহ পাকের রহমত হয়ে দুনিয়াতে আগমনকারী নবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর বাণী হলো: যতক্ষণ পর্যন্ত তোমাদের নিশ্চিত জ্ঞান না হয়, আমার পক্ষ থেকে হাদীস বর্ণনা করা থেকে বিরত থাকো। যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে আমার প্রতি মিথ্যা আরোপ করল, তার উচিত সে যেন তার ঠিকানা জাহান্নামে বানিয়ে নেয়। (তিরমিযী, ৪/৪৩৯, হাদীস: ২৯৬০) ó এসএমএস (SMS) এর মাধ্যমে রেফারেন্স ছাড়া কোনো হাদীস ততক্ষণ পর্যন্ত ফরওয়ার্ড করবেন না, যতক্ষণ না কোনো