Book Name:Nafarmani Ka Anjam
قُلۡ یٰعِبَادِیَ الَّذِیۡنَ اَسۡرَفُوۡا عَلٰۤی اَنۡفُسِہِمۡ لَا تَقۡنَطُوۡا مِنۡ رَّحۡمَۃِ اللّٰہِ ؕ اِنَّ اللّٰہَ یَغۡفِرُ الذُّنُوۡبَ جَمِیۡعًا ؕ اِنَّہٗ ہُوَ الۡغَفُوۡرُ الرَّحِیۡمُ
(পারা: ২৪, সূরা যুমার, আয়াত: ৫৩)
কানযুল ঈমান থেকে অনুবাদ: আপনি বলুন, ‘হে আমার ঐ বান্দাগণ! যারা নিজেদের আত্মার প্রতি অত্যাচার করেছো, আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেন; নিশ্চয় তিনিই ক্ষমাশীল, দয়ালু’।
ইমাম আবু লাইছ সমরকন্দী رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِ লিখেন: পূর্ববর্তী সম্প্রদায়ের মধ্যে একজন ব্যক্তি ছিলো, সে অনেক গুনাহ করেছিলো, একবার সে নিজের অতীত জীবনের কথা চিন্তা করলো, গুনাহের ব্যাপারে গভীর চিন্তাভাবনা করলো তখন সে লজ্জিত হলো, নিজেকে তিরস্কার করা অবস্থায় সে তিনবার বলল: اَللّٰہُمَّ غُفْرَانَکَ، اَللّٰہُمَّ غُفْرَانَکَ، اَللّٰہُمَّ غُفْرَانَکَ মাওলা! তোমার ক্ষমা! মাওলা! তোমার ক্ষমা! মাওলা! তোমার ক্ষমা। ঐসময় তার মৃত্যু এসে গেলো আর আল্লাহ পাক তাকে ক্ষমা করে দিলেন। (তাম্বিহুল গাফেলিন, ৫৩ পৃষ্ঠা) আল্লাহ পাক আমাদেরকে সত্যিকারের তাওবার সামর্থ্য দান করুন।
اٰمِين بِجا هِ النَّبِىِّ الْاَمين صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! নেককার হওয়ার, গুনাহ থেকে বাঁচার, নেকীর উপর স্থায়িত্ব পাওয়ার এবং তাওবা ইস্তিগফারের মানসিকতার জন্য আশিকানে রাসূলের দ্বীনি সংগঠন দা’ওয়াতে ইসলামীর দ্বীনি পরিবেশের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে যান এবং যেলী হালকার ১২ দ্বীনি কাজের মধ্যে খুব বেশি বেশি অংশ গ্রহণ