Book Name:Kamyab Tajir Kay Ausaf
কতগুলো দেশের অর্থনীতি বানিজ্যের উপরই নির্ভর
করে, কিন্তু দূর্ভাগ্যের বিষয় যে ইলমে দ্বীন থেকে
দূরুত্বের কারণে আজ মুসলমানের একটি বানিজ্যের সংখ্যা ইসলামী সোনালী নিয়মের উপর আমল
করা থেকে অনেক দূরে। অতএব আশেকানে রাসূলের দ্বীনি সংগঠন দা’ওয়াতে ইসলামীর অধিনে একটি বিভাগের নাম “ব্যবসায়ীর সাথে যোগাযোগ বিভাগ”
এর কার্যক্রম অবস্থাতে এসেছে, যার
কাজ হলো ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত লোকদেরকে ব্যবসা সম্পর্কে ইসলামী শিক্ষা দ্বারা আলোকৃত
করা, তাদের মধ্যে আশেকানে রাসূলের দ্বীনি সংগঠন দা’ওয়াতে ইসলামীর নেকীর দাওয়াতে সারাজাগানোর বার্তা ব্যাপক করা এবং তাদেরকে দা’ওয়াতে ইসলামীর দ্বীনি পরিবেশের সাথে সম্পৃক্ত করা,
মাদানী উদ্দেশ্য অর্জন ও দ্বীনি পরিবেশ বানানোর জন্য মসজিদ কিংবা কোন
উপযোক্ত স্থানে ফয়যানে সুন্নাতের দরস ইত্যাদি দেয়া ব্যবস্তা করা,
যাকে চোখ দরস বলা হয়। মাদানী দরস ব্যতিত কখনো কখনো বিভিন্ন সময়ে “ব্যবসা কোর্স” করারও
ব্যবস্থা করা হয়, তাছাড়া মাদানী চ্যানেলে
নিয়মিত অনুষ্ঠান “আহকামে তিজারত” এর ব্যবস্থা রয়েছে। * বড়
বড় মার্কেট, শপিং মল ইত্যাদিতে মাদরাসাতুল
মদিনা বালেগানের ব্যবস্থা করা,
* মুহাব্বতকারীদের মিল/ ফ্যাক্টরির মালিক (Factory Owner)কে মাদানী কাফেলাতে সফরের মনমাসিকতা দেয়ার পাশা-পাশি তাদের অধীনে কর্মরত
কর্মীদেরও প্রত্যেক মাসে মাদানী কাফেলাতে সফরের উৎসাহ দেয়া হয়। * ফ্যাক্টরি/ খারকানাতে মসজিদে গিয়ে নামাযের ব্যবস্থা
করা হয় যেনো এই আশেকানে রাসূলরাও নামাযের যত্ববান হতে পারে * ফ্যক্টরি/
খারকানার মসজিদে গিয়ে নামাযে রমযানুল মোবারকে তারাবির নামাযেরও ব্যাবস্থা করা হয়। * ব্যাবসায়ীদেরকে “মাসিক ফয়যানে মদীনা” এর
অধ্যয়ন করার পাশা-পাশি তার বাৎসরিক বিলিং এর উৎসাহ দেয়া হয় * ব্যাবসায়ীদেরতে
শরয়ী পদপ্রদর্শনের জন্য দারুল ইফতা আহলে সুন্নাতের সাথে যোগাযোগ রাখার মানসিকতা সৃষ্টি
করা। ব্যাবসায়ীদেরকে মার্টেক, শপিংমল,
ইত্যাদিতেই সময় সময়ে ফয়যাসে নামায কোর্স করারও উৎসাহ দেয়া হয় যে নিজের
কাজ-কর্মে ও সময়ের সুযোগ অনুযায়ী “ফয়যানে
নামায কোর্স” করে নিজের নামায সঠিক
করার সৌভাগ্য অর্জন করুন। মোট কথা ব্যাবস্থায়ীর সঠিক অর্থে