Book Name:Namaz Ki Ahmiyat

اَلْحَمْدُ لِلّٰہِ رَبِّ الْعٰلَمِیْنَ وَ الصَّلٰوۃُ وَالسَّلَامُ عَلٰی سَیِّدِ الْمُرْسَلِیْنَ ط

اَمَّا بَعْدُ فَاَعُوْذُ بِاللّٰہِ مِنَ الشَّیْطٰنِ الرَّجِیْمِ ط  بِسْمِ اللہِ الرَّحْمٰنِ الرَّ حِیْم ط

اَلصَّلٰوۃُ وَ السَّلَامُ عَلَیْكَ یَا رَسُولَ اللہ                                                                                    وَعَلٰی اٰلِكَ وَ اَصْحٰبِكَ یَا حَبِیْبَ اللہ

اَلصَّلٰوۃُ وَ السَّلَامُ عَلَیْكَ یَا نَبِیَّ اللہ                                                     وَعَلٰی اٰلِكَ وَ اَصْحٰبِكَ یَا نُوْرَ اللہ

نَـوَیْتُ سُنَّتَ الاعْتِکَاف  

 (অর্থাৎ আমি সুন্নাত ইতিকাফের নিয়্যত করলাম)

     প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! যখনই মসজিদে প্রবেশ করবেন, মনে করে নফল ইতিকাফের নিয়্যত করে নিন কেননা, যতক্ষণ মসজিদে থাকবেন, নফল ইতিকাফের সাওয়াব অর্জিত হতে থাকবে এবং সাধারণভাবে মসজিদে পানাহারও জায়িয হয়ে যাবে ইতিকাফের নিয়্যতও শুধুমাত্র পানাহার বা ঘুমানোর জন্য যেনো না হয় বরং এর উদ্দেশ্য যেনো আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টি জন্যই হয় ফতোওয়ায়ে শামীতে বর্ণিত রয়েছে: যদি কেউ মসজিদে পানাহার বা ঘুমাতে চায় তবে ইতিকাফের নিয়্যত করে নিন, কিছুক্ষণ আল্লাহ পাকের যিকির করুন অতঃপর যা ইচ্ছা করুন (অর্থাৎ এবার চাইলে পানাহার বা ঘুমাতে পারেন)

দরূদ শরীফের ফযীলত

    হযরত জাবির বিন আব্দুল্লাহ رَضِیَ اللهُ عَنْہُمَا হতে বর্ণিত: রাসূলে আকরাম, নূরে মুজাসসাম, হুযুর পুরনূর صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: “مَنْ اَدْرَکَ شَہْرَ رَمَضَانَ وَلَمْ یَصُمْہُ فَقَدْ شَقِیَ وَمَنْ اَدْرَکَ وَالِدَیْہِ اَوْ اَحَدَهُمَا فَلَمْ یَبِرَّہُ فَقَدْ شَقِیَ ،وَمَنْ ذُکِرْتُ عِنْدَہُ فَلَمْ یُصَلِّ عَلَیَّ فَقَدْ شَقِیَঅনুবাদ: যে মাহে রমযান পেলো আর সেটার রোযা রাখলো না সে ব্যক্তি দূর্ভাগা আর যে তার আপন মাতা পিতার মধ্য হতে কোন একজনকে পেলো আর তাদের সাথে সদাচারণ করলো না সেও হতভাগা আর যার নিকট আমার আলোচনা হলো আর সে আমার উপর দরূদ পড়লো না সেও দূর্ভাগা

(মাজমাউয যাওয়ায়িদ, /৩৪০, হাদীস: ৪৭৭৩)